দুর্গাপুর উপজেলার দুর্গাপুর ইউনিয়নে ভারত সীমান্তে এ পর্যটন স্পট অবস্থিত। এজন্য আন্তর্জাতিক সীমানা সংক্রান্ত সকল আইন-বিধি মেনে চলতে হবে। বারোমারি বিজিবি ক্যাম্পে অবশ্যই অবহিত করতে হবে। এছাড়া হাতি বা অন্যান্য বিষয়ে স্থানীয় কর্তৃপক্ষের মতামত নিন। প্রয়োজনে স্থানীয় দুর্গাপুর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান ও উপজেলা প্রশাসনের সহায়তা নিন।
পর্যটন উন্নয়নে উপজেলা প্রশাসন আপনার পার্শ্বে আছে।
ঢাকা হতে বাস বা ট্রেনযোগে ময়মনসিংহ হয়ে দুর্গাপুুর আসতে হবে। এখানে বাস, মাইক্রোবাস, মোটর সাইকেল, অটো সহ অন্যান্য যান বাহনে যাওয়া যাবে। নির্মানাধীন সীমান্ত সড়কের জন্য সামান্য ভোগান্তি পোহাতে হতে পারে।
বাসস্থানঃ রংধনু পর্যটন স্পটে থাকার ও পিকনিক পার্টির রান্নার ব্যরস্থা রয়েছে। এছাড়া পর্যটকদের জন্য দুর্গাপুর শহরে ও এর পার্শ্বে হোটেল, রেস্ট হাউস, ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠি কালচারাল একাডেমী সহ অন্যান্য ব্যবস্থা রয়েছে।
রংধনৃু পর্যটন স্পটটি দুর্গাপুর উপজেলা শহর পাড় হয়ে যেতে হবে দুর্গাপুর ইউনিয়নের নতুন ভবনের পার্শ্বের রাস্তা ধরে। এ ক্ষেত্রে দুর্গাপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যানের সহায়তা নেয়া যেতে পারে। এছাড়া স্থানটি ভারত সীমানা সংলগ্ন, তাই বারোমারি বিজিবি ক্যাম্পের সহযোগিতা অবশ্যই নিতে হবে।
দুর্গাপুর উপজেলার দুর্গাপুর ইউনিয়নের বারোমারি এলাকায় অবস্থিত এ পর্যটন স্পট ও ট্রেকিংএর স্থান। প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপুর এ অঞ্চলে প্রকৃতির সাথে মিশে যাওয়ার ও প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করার ও আনন্দ-ভ্রমণ করার জন্য রয়েছে ব্যবস্থা। এ স্থানে পাহাড়ী পথ পরিভ্রমণের জন্য বয়েছে ট্রেকিংয়ের সুযোগ। আপনি আত্মভোলা প্রকৃতি-প্রেমিক হলে এ স্থান আপনার জন্য উপযোগী। এছাড়া বন্ধু-বান্ধব, গ্রুপ, বা বৃহৎ পিকনিক আয়োজনের জন্যও রয়েছে ব্যবস্থা। আপনি যদি পাহাড়ে চড়ে অভ্যস্ত থাকেন বা ট্রেকিংএর ট্রেনিং থাকে তবে কয়েকটি উঁচু পাহাড়ে উঠতে পারেন। একদিন প্রকৃতির কোলে কাটিয়ে দিয়ে নিজেকে ফিরে পেতে পারেন চনমনে এক পরিবেশে।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস