নদ- নদী: | ||
নেত্রকোণা দূর্গাপুর উপজেলার প্রধান নদীগুলো হলো সোমেশ্বরী, নেতাই, ও কংশ। এছাড়াও বালছ নদী, গুনইখালী নিস্তজ গতিতে প্রবাহিত বর্তমানে আত্রাখালী একটি খরস্রোতা নদীরূপে প্রবাহিত হচেছ। | ||
সুমেশ্বরী: | পাহাড়ের পাদদেশ থেকে সুমেশ্বরী দূর্গাপুর এর উপর দিয়ে বয়ে গেছে। বিলুপ্ত মহাশোল মাছ এই সুমেশ্বরী নদীতেই পাওয়া যেত। এছাড়াও এ নদী হতে পাথর, বালু উত্তোলন করে অনেক শ্রমিক জীবিকা নির্বাহ করছে। | |
বালছ নদী : | দুর্গাপুর থানার বালছ নদীটি এক সময় খরস্রোতা ছিল। ১৩০৪ সালের ভুমিকল্পে নদীটি ভরাট হয়ে গেছে। | |
শিবগঞ্জের ঢালা : | ১৯৬২ সালে পাহাড়ী ঢলের প্রবল স্রোতে শিবগঞ্জ বাজারের পূর্ব পাশ এবং বিরিশিরির পশ্চিম পাশ দিয়ে ভেঙ্গে একটি ঢালা সোজার দক্ষিণদিকে প্রবাহিত হয়ে চিতলী বিলে পতিত হয়েছে। এ নতুন নদীকে স্থানীয় ভাবে শিবগঞ্জের ঢালা বলে। | |
আত্রাখালী : | ১৯৮৮ সালে পাহাড়ী ঢলের প্রবল স্রোতে দুর্গাপুর শহরের উত্তর পাশ দিয়ে ভেঙ্গে একটি ঢালা পূর্ব দিকে প্রবাহিত হয়েছে। সে নতুন নদীটি আত্রাখালী নামে পরিচিত। | |
বিল : | ||
দূর্গাপুর উপজেলার উল্লেখযোগ্য দু’টি বিলছিল চিনাকুড়ি ও চিতলী। বর্তমানে দু’টি বিলই ভরাট হয়ে আবাদী ভুমি জন বসতিতে পরিণত হয়েছে। এছাড়াও রয়েছে জালিয়াবিল, মিঠুম বিল, জঙ্গল বিল ও পাতাকাটা বিল। এই বিলগুলিতে বোর ধানের চাষ হয় এবং প্রচুর মাছ পাওয়া যায়। | ||
চিতলী বিল : | চিতলী বিলটি দুর্গাপুর থানার অর্ন্তগত গাঁওকান্দিয়া ইউনিয়নের চিতলী বিলটি ছিল খুব ঐতিহ্যবাহী । বর্তমানে শিবগঞ্জের ঢালার পলি জমে বিলটি ভরাট হয়ে আবাদী ভুমিতে পরিণত হয়েছে। বিলের মাঝে এখন জনবসতি গড়ে উঠেছে | |
চিনাকুড়ি বিল : | চিনাকুড়ি বিলটি গারো পাহাড়ে প্রান্ত ঘেষে দূর্গাপুরও ধোবাউড়া দুইটি থানার কিয়দংশ নিয়ে বিশাল বড় বিল ছিল। বর্তমানে পাহাড়ী ঝর্নার পলি জমে বিলটি ভরাট হয়ে আবাদী ভুমিতে পরিণত হয়েছে। বর্তমানে বিলের মাঝে অনেক গুলি গ্রাম ও জনবসতি গড়ে ওঠেছে। |
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস