উপজেলার অধিকাংশই লোক বহু বছর পূর্বে বিভিন্ন অঞ্চল থেকে এসে বসবাস করতে শুরু করেছে। ফলে বিভিন্ন লোক কোন এলাকাকে ভিন্ন ভিন্ন নামে বলতে থাকলে এক পর্যায়ে একটি নামে নামাকরণ হয়ে থাকে। তেমনি এ উপজেলার নামাকরণ নিয়েও বিভিন্ন জনশ্রুতি রয়েছ। এর মধ্যে একটি হলো -অনেকে মনে করেন, সোমেশ্বরী নদীর পূর্ব তীরে যে রাজবাড়ী স্থাপিত হয়েছিল সে স্থানটির নাম অধিষ্ঠাত্রী দেবী দশভূজার নামানুসারে দুর্গাপুর রাখা হয়।
অন্য জনশ্রুতিটি হলো-দুর্গাপুর উপজেলাটিতে গারো হাজং এর বসবাস ছিল। যে সহানে সূসং মহারাজের রাজবাড়ী সহাপিত হয় সে স্থানটি ছিল দুর্গা নামে গারো ব্যক্তির দখলে। দুর্গা গারো অনুরোধেই এ স্থানের নামাকরণ করা হয় দুর্গাপুর।
যেভাবেই নামা করণ করা হোকনা কেন দুর্গাপুরের রয়েছে আদি ঐতিহ্য। রয়েছে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য মন্ডিত সীমান্তের পাহাড়, রয়েছে সমূদ্র সৈকত সাদৃশ্য সোমেশ্বরী নদীর সিলিকন সমৃদ্ধ চর/বেলা ভূমি।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস